নিচের চিত্রগুলো, লক্ষ করো এবং সংশ্লিষ্ট প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
পুকুরে নিয়মিত সার প্রয়োগ করলে পানিতে প্রাকৃতিক খাদ্য তৈরির হার সন্তোষজনকভাবে বাড়ে এবং মাছের ফলন বৃদ্ধি পায়।
পুকুরে মাছের খাদ্য হিসেবে প্রাকৃতিকভাবে যে উদ্ভিদ ও প্রাণিকণা জন্মায় তাকে প্লাংকটন বলে। প্লাংকটন উৎপাদনের আধিক্যের ওপর মাছের উৎপাদন নির্ভর করে। ফাইটোপ্লাংকটনের আধিক্যের জন্য নাইট্রোজেন, ফসফরাস, পটাশিয়াম প্রভৃতি পুষ্টি উপাদান প্রয়োজন। পানিতে এইসব উপাদান অনেক সময় পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে না। এছাড়াও মাছ আহরণ, পানি পরিবর্তন এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক কারণে পুকুরে পুষ্টি উপাদানের পরিমাণ কমে যায়। তাই পুকুরের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন জৈব ও অজৈব সার ব্যবহার করে
প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানের যোগান দেওয়া হয়।
ধানের সাথে চিত্র 'ক' এর চাষের কৌশল ব্যাখ্যা করো।
(প্রয়োগ)চিত্র 'ক' ও চিত্র 'খ' এর মধ্যে বৈশিষ্ট্যগত পার্থক্য বিশ্লেষণ করো।
(উচ্চতর দক্ষতা)প্লাংকটন কী?
(জ্ঞানমূলক)পুকুরে চুন প্রয়োগের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করো।
(অনুধাবন)আবুল কালামের চাষকৃত মাছটির বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করো।
(প্রয়োগ)আপনি আমাকে যেকোনো প্রশ্ন করতে পারেন, যেমনঃ
Are you sure to start over?